নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের অন্তর্বতীকালীন সরকারের ক্ষমতায় থাকা ১০০ দিন উপলক্ষে একটি ভাষণে ড. ইউনূস বলছেন, নির্বাচনের আগে নির্বাচনী ও সাংবিধানিক সংস্কারের প্রতিশ্রæতি দেন।
মুহাম্মদ ইউনূস জাতির “ধৈয্যের” জন্য আবেদন করেছেন, প্রতিশ্রিæতি দিয়েছেন যে নির্বাচনী ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পরে। একটি টেলিভিশন ভাষণে অফিসের ১০০ দিন চিহ্নিত করে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, “ধামি প্রতিশ্রæতি দিচ্ছি যে প্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য্য সংস্কার সম্পন্ন হলে আমরা বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচন করব।
ইউনূস বলেছেন, যিনি আগস্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর অন্তর্বতীকালীন সরকারের নেতৃত্বের দায়িত্ব ছিলেন।
৮৪ বছর বয়সী এই নেতা প্রতিশ্রæতি দিয়েছিলেন যে, কয়েক দিনের মধ্যে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। তবে উল্লেখযোগ্য নির্বাচনী ও সাংবিধানিক সংস্কারের প্রয়োজন উল্লেখ করে নির্বাচনের জন্য একটি সময়সীমা প্রদান করেননি।
তিনি বলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের ধৈর্য্যের জন্য অনুরোধ করছি। আমরা এমন একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্য রাখি যা কয়েক দশক ধরে স্থায়ী হবে। এর জন্য আমাদের কিছু সময়ের প্রয়োজন।
শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন ইউনূসকে ৯ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পান। সূত্র আল-জাজিরা নিউজ।